পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় পঞ্চম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীকে বিয়ের প্রলভনে ধর্ষণ। অতপর অন্তঃসত্তা। বিয়ে না করতে নানা তালবাহানায় দিনাতিপাত করে চলছেন ছেলে পরিবার। এমন সব অভিযোগ উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের মাহাবুব মাতব্বরে ছেলে ইমন মাতুব্বর ওরফে লিমনের(১৫) বিরুদ্ধে। ০৮,১০,২২ইং তারিখ রোজ শনিবার এঘটনায় স্কুল ছাত্রীর মা ভানু বেগম বাদী হয়ে বাউফল মডেল থানায় মামলা (০৮ তাং-০৯/১০/২২) দায়ের করেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে রাতেই অভিযুক্ত লিমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, ভানু বেগম তার শ্রেনী পুড়–য়া মেয়েকে নিয়ে নানা বাড়িতে বসবাস করতেন। পাশের বাড়ির লিমন নামের এক ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ওই স্কুল ছাত্রীর। এক সময় প্রেমের সম্পর্ক শাররীক সম্পর্কে রুপান্তরিত হয়। এর পর ওই ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পরলে স্থানীয় ডাক্তারের শরনাপন্ন হলে পরিক্ষা-নিরেক্ষার পর ডাক্তার জানান সে ৭মাসের অন্তঃসত্তা। বিষয়টি জানাজানি হলে ছেলের পরিবার তালবাহানা শুরু করে। পরে গতকাল শনিবার বাউফল থানায় মামলা দায়ের করেন তিনি।
এব্যাপারে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল মামুন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। গতকাল রাতেই আসামী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সকালে পটুয়াখালী আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরিক্ষা শেষে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে।