
নিলি সিকদারঃ মনপুরার হাজীরহাট ইউনিয়নে চৌমুহনী বাজারের মৃত আলহাজ্ব মাষ্টার মোঃ তুজাম্মেল হক হওলাদার জামে মসজিদে সুদের টাকা দান নিয়ে কথা কাটাকাটাির একপর্যায়ে হামলার স্বীকার হন মোঃ রিয়াজ হাওলাদার (৪৫) (মসজিদ কমিটির সভাপতি এবং সংবাদকর্মী) এবং মোঃ ছুটি হাওলাদার (৩৫) ।
মঙ্গলবার পবিত্র রজনী শবে বরাতের নামাজ আদায় শেষে দান করার প্রসঙ্গে তর্কাতর্কি চলাকালীন এঘটনা ঘটে।
হামলাকারী ১/ মোঃ আলাউদ্দিন পিতা মৃত আঃ জলিল, ২/ মোঃ রিফাত পিতা মোঃ আলাউদ্দিন ৩/ মোঃ মফিজল সর্দার পিতা মৃত মোঃ আঃ হক ৪/ মোঃ সাফিজল পিতা মৃত আঃ আলী ৫/ মোঃ ওহিদ আলম পিতা আঃ জলিল ৬/ মোঃ মতিন পিতা মোঃ ওহিদ আলম ৭/ মোঃ নুরে আলম পিতা মৃত আঃ মুনাফ ৮/ মোঃ ইউসুফ পিতা মৃত লালমিয়া ৯/ মোঃ মনির পিতা মোঃ শরিফ ১০/ মোঃ মিরাজ পিতা মোঃ নুরে আলম ১১/ মোঃ মিজান পিতা মোঃ নুরে আলম এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মেরে আহত করেন।
মসজিদের সাধারণ মুসুল্লি আহত অবস্থায় রিয়াজ হাওলাদার এবং জসিম হাওলাদারকে কে উদ্ধার করে মনপুরা সদর হাসপালে পাঠালেও ক্ষান্ত হয়নি হামলাকারী আলাউদ্দিন,এবং রিফাত কিছুক্ষণ পরে আহত রিয়াজ হাওলাদার এবং জসিম হাওলাদারকে হামলাকারীরা মনপুরা সদর হাসপাতালে যাওয়ার সময় রাস্তা আটকিয়ে আবারো এলোপাতারী মেরে আহত করে এসময় রিয়াজ হাওলাদারের আত্নীয় মোঃ জসিম চৌধুরী (৩০) বাঁধা দিতে আসলে তাকে সহ লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মেরে রাস্তায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা পরে স্থানীয়রা তাদের অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে হাজিরহাট থেকে ট্রলারে ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
গুরুতর অবস্থা দেখে রিয়াজ হাওলাদার এবং জসিম হাওলাদার কে সাধারণ মানুষ হাসপাতালে ভর্তি করে।
এদিকে হামলাকারীরা কীছু সাংবাদিকদের ঘুষ দিয়ে ভূয়া নিউজ তৈরি করেন এবং পরে সে সাংবাদিকরা আহতদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা দাবী করেন তা দিতে অস্বীকার করলে তাদের বিরুদ্ধে ভিবিন্ন মিডিয়াতে মিথ্যা নিউজ প্রচার করেন।
এ বিষয়ে ভোলা দায়রা জর্জ কোর্টে একটি মামলা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এবিষয়ে হামলাকারীদরে মন্তব্য জানতে চেয়ে ৩জনকে মুঠোফোনে একাদিক বার কল দিলেও তারা কল রিসিভ করেনি।
তবে, এই অতর্কিত হামলা ঘটনাটির দৃষ্টান্ত মূলক বিচার দাবী করেছেন এলাকাবাসী