সোমবার , ১৩ মার্চ ২০২৩ | ১০ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আরো
  7. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  8. খুলনা বিভাগ
  9. খেলাধুলা
  10. চট্টগ্রাম বিভাগ
  11. চাকরি
  12. জাতীয়
  13. ঢাকা বিভাগ
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম

লালমোহনে শালিস বৈঠকে কথা-কাটাকাটির জেরে প্রকাশ্য মারপিট বসতঘর ভাংচুর আহত-২

প্রতিবেদক
লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি ॥
মার্চ ১৩, ২০২৩ ৭:০৬ অপরাহ্ণ

লালমোহন প্রতিনিধি।
লালমোহন কালমা ইউনিয়নে জমি জমা বিরোধের জের ধরে শালিস বৈঠক অমান্য করে প্রকাশ্য মারপিট ও বসতঘর ভাংচুর এবং হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় পুকুরের মাছ লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলার শিকার মোঃ আলমগীরের ছেলে ৯৯৯ কল দিলে পুলিশ গিয়ে আহত আলমগীরকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড জলিস মাতাব্বর বাড়ির মৃত ফয়েজ উল্যাহর ছেলে আলমগীরের সাথে একই বাড়ির শাজাহান বশির গংদের জমি জমা বিরোধ চলে আসছে। এ ঘটনায় প্রায় চার মাস পূর্বে আলমগীর বাদি হয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করলে স্থানীয় ভাবে ফয়সালার ব্যবস্থা করা হয়। কয়েক দফায় তারিখ পরিবর্তন শেষে শুক্রবার ওই ঘটনায় স্থানীয় ইউপি সদস্য লাবু মেম্বার, নাসির মোতাহারের নেতৃত্বে শালিস বৈঠকে বসেন। এক পর্যায়ে শালিসগনের ভেতর কথা-কাটাকাটি শুরু হলে বৈঠকে উপস্থিত শালিস নাজিম বলেন, যার লাঠির জোর আছে সে সম্পত্তি ভোগ করবেন। শালিসের এমন উস্কানীমূলক মন্তব্যর সাথে সাথেই শাজাহান ও বশিরগং নেতৃত্বে প্রকাশ্য আলমগীরের উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। হামলাকারীদের বাধা দিতে আসলে আলমগীরের ছেলে আব্বাসকেও মারপিট করে এবং তাদের বসতঘর ভাংচুর করে। পরে আব্বাস ৯৯৯ কল দিলে থানার এএসআই রাবিন্দ্রর নেতৃত্বে পুলিশ গিয়ে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি হতে বলেন।
আহত আলমগীর হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় প্রতিপক্ষের লোকজন ফোনে ও বাড়িতে হুমকি প্রদান করেন। শুধু তাই নয়, সোমবার ভোরে আলমগীরের মালিকানাধীন পুকুর থেকে প্রায় ২ লক্ষ টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যায় এবং ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে প্রতিপক্ষের এক শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করেন বলে অভিযোগ করেন আহত আলমগীর। আলমগীর ঘটনার সুষ্ঠু নিরপেক্ষ বিচার দাবি করেন।
ঘটনার বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শাজাহানের বাড়িতে গেলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে এএসআই রবিন্দ্র বলেন, ওনারা ৯৯৯ কল দিলে ফোঁর্সসহ ঘটনাস্থলে যাই এবং তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে পাঠিয়ে দেই।

সর্বশেষ - অন্যান্য

%d bloggers like this: