শুক্রবার , ৩১ মার্চ ২০২৩ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আরো
  7. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  8. খুলনা বিভাগ
  9. খেলাধুলা
  10. চট্টগ্রাম বিভাগ
  11. চাকরি
  12. জাতীয়
  13. ঢাকা বিভাগ
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম

লালমোহনে হামলার পর অজ্ঞান শিক্ষার্থীকে চার ঘন্টা অবরুদ্ধের অভিযোগ

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
মার্চ ৩১, ২০২৩ ৮:৪৮ অপরাহ্ণ

আরশাদ মামুন।
ভোলার লালমোহনে সংঘবদ্ধভাবে শিক্ষার্থীর ওপর এলোপাতাড়ি হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুধু হামলা চালিয়েই ক্ষান্ত হননি হামলাকারীরা, অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে প্রায় চার ঘন্টা দোকানের মধ্যে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারের পর গুরুতর আহত ওই শিক্ষার্থী মো. জুয়েলকে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। শিক্ষার্থী জুয়েলের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভোলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে সেখানের চিকিৎসকও জুয়েলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত ঢাকায় প্রেরণ করেন। বৃহস্পতিবার ওই শিক্ষার্থীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়।
গত বুধবার বিকালে এমন ঘটনা ঘটেছে ভোলার লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের রহিমপুর এলাকায়। হামলায় গুরুতর আহত শিক্ষার্থী মো. জুয়েল ওই এলাকার মো. গিয়াস উদ্দিনের ছেলে। এছাড়া সে ভোলা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অনার্স চতূর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।
জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জেরে বুধবার সকাল থেকে মা ও ছেলেকে বসতঘরে অবরুদ্ধ করে রাখেন ওই এলাকার করিমের ছেলে জহির ও সোহেল, মোফাজ্জলের ছেলে জোবায়ের, এবং খালেকের ছেলে খোকন। ওই দিন বিকালে তাঁদের চোখ ফাঁকি দিয়ে আছরের নামাজ পড়তে আসেন শিক্ষার্থী জুয়েল। নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হতেই রাস্তা থেকে চারজন মিলে রড ও লোহার পাইপ দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটানো শুরু করে জুয়েলকে। এসময় সে দৌড়ে পাশের দোকানে আশ্রয় নিতে গেলে সেখানে গিয়েও হামলা চালায় অভিযুক্তরা। এরপর হামলাকারীদের হামলায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে শিক্ষার্থী মো. জুয়েল। তাকে যেন কেউ উদ্ধার করতে না পারে সেজন্য ওই দোকানের সামনে বসে থাকেন হামলাকারীদের প্রধান মো. জহির।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, আমার ছেলেকে চারজন মিলে বেধড়ক পিটিয়ে দোকানের মধ্যে ফেলে রাখে। এরপর তাদের মধ্যে একজন ওই দোকানের সামনে বসে থাকে, যেন আমরা কেউ তাকে উদ্ধার করতে না পারি। আর চিকিৎসার অভাবেই দোকানের মধ্যেই যেন তার মৃত্যু হয় এমনটাই চেয়েছে হামলাকারীরা। তবে ঘটনার প্রায় চার ঘন্টা পর তাকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। বর্তমানে আমার ছেলের অবস্থা ভালো না। কাঁশির সঙ্গে নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে। আল্লাহ-ই ভালো জানেন এখন আমার ছেলের কী হবে।
ঘটনার ব্যাপারে অভিযুক্তদের মধ্যে জহির নামের একজন জানান, পুরো ঘটনাটি সজানো। আমাদের ফাঁসাতেই এমন অভিযোগ তোলা হচ্ছে। ঘটনার সময় আমি কেবল দোকানের সামনে বসে ছিলাম।
এ ব্যাপারে লালমোহন থানার ওসি মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ওইদিনই পুলিশ পাঠিয়েছি। তবে ঘটনার বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সর্বশেষ - অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বানারীপাড়ায় দুই পায়ের রগ কাটা অবস্থায় প্রতিবন্ধি বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

লোডশেডিং ও দুর্নীতির প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

শারদীয় দুর্গা উৎসব পালনে জেলা পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্কবস্থায় রয়েছে : জেলা পুলিশ সুপার

নিজাম হাসিনা ফাউন্ডেশন জেলাব্যাপী চক্ষু রোগীদের ফ্রি মিনিবাস সার্ভিস চালু।

নোয়াখালী প্যানকেয়ার আইসিইউ হাসপাতালকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত, সাংবাদিক লাঞ্ছিত

হজ কার্যক্রমে প্রতারণা, ৩১ মামলার আসামি গ্রেফতার

হজ কার্যক্রমে প্রতারণা, ৩১ মামলার আসামি গ্রেফতার

ঠাকুরগাঁওয়ে বাজার সেরা ৪৩ মণের বিগবস

বাউফলে উপজেলা পরিষদের সীমানা প্রাচীর ঝুঁকিপূর্ণ, আতঙ্কে এলকাবাসী !!

ঠাকুরগাঁওয়ে ২ লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল সাংবাদিকদের সাথে ওরিয়েন্টশন কর্মশালা