আরশাদ মামুন।
লর্ডহার্ডিঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী ভবনটি টেন্ডার ছাড়াই ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ মিলেছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মাওলানা আবু ইউসুফের যোগসাজশে উক্ত ভবনটি ভেঙে ফেলা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ভবনটি ভেঙে ফেলা হয় বলেও সূত্র দাবী করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, নিয়ম অনুযায়ী ভবন অপসারনের জন্য শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান আবেদন করলে সে অনুযায়ী শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ব্যবস্থা গ্রহন করবে। কেহ প্রভাব খাটালে প্রতিষ্ঠান প্রধান থানায় জিডি করবে এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে জানাবেন। পুরো বিষয়টি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাভুক্ত।
এদিকে এবিষয়ে জানতে অধ্যক্ষ মাওলানা আবু ইউসুফকে ফোন করলে তিনি বলেন, বিষয়টি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জানেন। তিনি বলেছেন কাগজপত্র তিনি ঠিক করবেন,করেছেন কিনা আমার জানা নেই। তাছাড়া ভবনটি অপসারণের বিষয়ে তিনি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরেও আবেদন করেননি বলেও জানান। ভবনটি স্থানীয় শামীম নামের কতিপয় যুবক ভাঙতেছেন বলেও জানান।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ও গর্ভনিং বোডির সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাসেম মিয়া জানান, চার বছর পূর্বেই ভবনটি ভাঙার কাগজ করা ছিলো। তখন না ভেঙে এখন শামীমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।